অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতোমধ্যে আসন গ্রহণ করেছেন প্রধান অতিথি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, সম্মানিত অতিথি নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারী, থিমেটিক আলোচক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন। উপস্থিত আছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা।
এছাড়াও যথারীতি করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠানে সীমিত আকারে ৫০০ জন আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত আসন গ্রহণ করেছেন।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব আলোচনা অনুষ্ঠান বিকাল সাড়ে ৪ টায় শুরু হয়েছে, যা শেষ হবে সন্ধ্যা ৬ টায়। এরপর সন্ধ্যা ৬ টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা পর্যন্ত ৩০ মিনিটের বিরতি থাকবে। দ্বিতীয় পর্বে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানটি টেলিভিশন, বেতার, অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানপর্বে শত শিল্পীর যন্ত্রসঙ্গীত, বঙ্গবন্ধুকে উৎসর্গ করে বন্ধু রাষ্ট্র নেপালের পরিবেশনা, হাজার বছর ধরে (নৃত্যালেখ্য: কবিতা, গান ও নৃত্য), বাংলার ষড়ঋতু (৬০ জন শিল্পীর নৃত্য পরিবেশনা), ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ ও দেশাত্ববোধক গানের মেডলি: সেই থেকে শুরু দিন বদলের পালা (কোরিওগ্রাফি), ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবেশনা ‘বাংলার বর্ণিল সংস্কৃতি’, যাত্রাপালা ‘মা মাটি মানুষ’, শত বাউলের গানের মেডলি ও নৃত্যালেখ্য: ‘সবার উপরে মানুষ সত্য’ এবং বঙ্গবন্ধুর প্রিয় গান ও বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত গান পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হবে।