শতভাগ বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের তৈরি ফ্লোরাব্যাংক সফটওয়্যারটি প্রতিদিন দেড় কোটির বেশি গ্রাহকের ঋণ, আমানত ছাড়াও অন্যান্য ব্যাংকিং পরিষেবা, নিশ্চয়তা আর সুদক্ষ নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পন্ন করে আসছে।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ফ্লোরাব্যাংকের মাধ্যমে বৈদেশিক বাণিজ্য, ট্রেজারি, রেমিট্যান্স (ফরেন/লোকাল), এটিএম/পিওএস, আরটিজিএস, ইএফটি, এসএমএস ছাড়াও অন্যান্য আধুনিক সেবার এপিআই যেমন স্মার্টফোন ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, করপোরেট বাল্ক ফান্ড ট্রান্সফারের মতো আধুনিক সেবা গ্রহণ করছে।
১৯৯৭ সালের জুলাইয়ে ফ্লোরাব্যাংক অনলাইন কোর ব্যাংকিং সলিউশন প্রকল্পের সূচনা হয়, যা আজ দেশের সর্ববৃহৎ ব্যাংকিং সেবার সঙ্গেও জড়িত। গত ২৪ বছরে বাংলাদেশের ১০টি ব্যাংকের দুই হাজারের অধিক শাখায় ব্যাংকিং পরিষেবার সুরক্ষা দিয়েছে ফ্লোরাব্যাংক।