প্রতিষ্ঠানটি জানায়, কোনো মানুষ আক্রান্ত হওয়ার পর প্রাথমিক অবস্থা থেকে এই ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। রোগী সম্পূর্ণ দুর্বল হওয়ার আগেই এই ওষুধ সেবন করলে বেশি কার্যকারিতা পাওয়া যাবে বলে জানান ফাইজারের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাইকেল ডলস্টেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, এই ওষুধ করোনাভাইরাসের বিস্তার ও রূপ পরিবর্তনের ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়। পাশাপাশি, এই ওষুধ কোভিড-১৯ প্রতিরোধে প্রাণীর কোষে উৎপন্ন জৈব রাসায়নিক পদার্থ এনজাইমকে সুগঠিত করে।
এ খবর প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম ব্লুমবার্গ। এই ধরনের ওষুধ এইচআইভি ও হেপাটাইটিস-সি প্রতিরোধেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এক সাক্ষাৎকারে ফাইজারের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে এই ওষুধের পরীক্ষামূলক প্রয়োগে তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। কয়েক সপ্তার মধ্যে চূড়ান্ত ফলাফল পাওয়া যাবে।