নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী প্রথম ধাপে ৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ আদেশে বলা হয়, সব ধরনের ইঞ্জিনচালিত নৌযানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করে শুধু লঞ্চ ও স্পিড বোট চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে। বিশেষ করে ইঞ্জিনচালিত ক্ষুদ্র নৌযান বা জনগণ তথা ভোটারদের চলাচলের জন্য ব্যবহৃত ক্ষুদ্র নৌযান নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখতে হবে।
ইসির আদেশে আরও বলা হয়েছে, রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। তাছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শকের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। এর বাইরেও জরুরি কাজে যেমন- অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না। এছাড়া, জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এরূপ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারবেন।