জানা যায়, আগামীকালের নির্বাচনে করোনা প্রটোকল মেনে সাংবাদিকদের প্রবেশের অনুমোদন থাকবে। একই সঙ্গে সাংবাদিকদের জন্য আলাদা বুথ স্থাপন করা হবে এবং বোর্ড প্রতি ঘণ্টায় আপডেট দেবে।
সবাইকে মাস্ক পরে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়াও ভোটারদের নির্ধারিত সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভোট দিতে যাওয়ার অনুরোধ জানানোর পাশাপাশি প্রার্থীদের সমর্থকদের অযথা জটলা না করারও অনুরোধ জানিয়েছে বোর্ড।
প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর ঘরোয়াভাবে প্রচার শুরু করে ‘সম্মিলিত পরিষদ’ ও ‘ফোরাম’ নামে দুই প্যানেলের প্রার্থীরা। এবারের নির্বাচনে ঢাকা ও চট্টগ্রামে সমিতির ৩৫টি পরিচালক পদের জন্য দুই প্যানেলের ৩৫ জন করে মোট ৭০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনে ঢাকা অঞ্চলে ভোটার ১৮৫৩ জন এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভোটার ৪৬১ জন। সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করায় এ নির্বাচন নিয়ে কিছুটা দ্বিধা দেখা দিয়েছিল। যার পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দুই প্যানেলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসে নির্বাচন বোর্ড। উভয়পক্ষই পূর্বনির্ধারিত সময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে মত দেয়।