সংস্থাটির অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা গণমাধ্যমকে বলেন, করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় লকডাউন কিংবা যে কোনো পরিস্থিতিতে টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকবিলায় টিকাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। করোনা ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই অবস্থায় যত দ্রুত ও যত বেশি মানুষকে টিকার আওতায় আনা সম্ভব হবে ততই মঙ্গল। সরকারে পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সে কাজই করছে।
এর আগে, সোমবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণা আসার বিষয়টি নিশ্চিত করে সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে এক সপ্তাহের লকডাউন আাগমী সোম অথবা মঙ্গলবার শুরু হতে পারে।
এদিকে লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্তে শিল্প-কলকারখানা চাল করার কথা জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
তিনি বলেন, লকডাউনের মধ্যে জরুরি সেবা দেয় এমন প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। তবে শর্ত সাপেক্ষে শিল্প কলকারখানা খোলা থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিফটিংয়ের মাধ্যমে কলকারখানা চালু থাকবে।