কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এমনটি জানা যায়।
ফরাসি সরকার বলছে, বিচ্ছিন্নতাবাদবিরোধী এই আইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের সেকুলার ব্যবস্থাকে গতিশীল করা। কিন্তু সমালোচকরা বলছে, মূলত দেশটির মুসলিম সংখ্যালঘুদের টার্গেট করতেই এমন আইন আনছে ফ্রান্স সরকার।
এদিকে ফ্রান্সের মুসলিম তরুণীরা এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসলিম, অমুসলিম নারীরা এ বিলের বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
মুসলিম নারীরা সাধারণত মাথা ঢাকার জন্য যে স্কার্ফ ব্যবহার করে থাকেন তাকে হিজাব বলে। কিন্তু ফ্রান্সে কয়েক দশক ধরেই এটা বিতর্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি ফরাসি সরকার যে তথাকথিত ‘বিচ্ছিন্নতাবাদবিরোধী’ আইন আনতে চাচ্ছে তারই অংশ হিসাবে এমন পদক্ষেপ নিল সিনেট।
এর আগে ২০১১ সালের এপ্রিলে ফ্রান্স নারীদের হিজাব অবৈধ করে বোরকা বা নিকাব পরা মুসলিম নারীদের জন্য জরিমানা আরোপ করে এবং অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক এবং বুলগেরিয়াসহ অনেক ইউরোপীয় দেশে একই নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।