হিসাবমতো ২০১৯ সালে আলিবাবা অভ্যন্তরীণ ব্যবসায় যা আয় করেছে, তার ৪ শতাংশ এই জরিমানা। তবে জরিমানার এই দায় এখন মেনে নিয়েছে আলিবাবা।
আলিবাবা গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান জো টিসাই এক বিনিয়োগকারীকে ফোনে বলেন, ‘বিষয়টি পেছনে ফেলতে পেরে আমরা খুশি। তবে নিয়ন্ত্রকেরা এমন কিছু অঞ্চল দেখছেন, যেখানে অন্যায় প্রতিযোগিতা হতে পারে।’ তিনি জানান, আলিবাবা চীনা নিয়ন্ত্রকদের একচেটিয়াবিরোধী আর কোনো তদন্ত সম্পর্কে অবগত নয়। অবশ্য এ বিষয়ে আলিবাবা এবং এর প্রতিযোগীরা চীনে পর্যালোচনায় থাকবে।
চীনের নিয়ন্ত্রকেরা বলেছেন, ইন্টারনেট জায়ান্ট বেশ কয়েক বছর ধরে তার প্রভাবশালী বাজার অবস্থানকে অপব্যবহার করেছে। অন্য প্রতিযোগীদের এই প্ল্যাটফর্মে ব্যবসা করতে বা প্রচার চালানোর ক্ষেত্রে সরিয়ে রেখেছিল আলিবাবা।
এখন আলিবাবা বলছে, তারা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে নতুন প্রতিযোগীর ব্যবসা করতে ও ব্যবসার ব্যয়কে কমাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
টিসাই বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে আমরা একচেটিয়াবিরোধী আইনের অধীনে কয়েকটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো দিকনির্দেশনা পেয়েছি।’