বুধবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় আব্দুল মতিন খসরুর আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান প্রধান বিচারপতি।
শোক বার্তায় প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরুর সঙ্গে আমার দীর্ঘ ৪০ বছরের সম্পর্ক ছিল। তিনি অত্যন্ত নির্লোভ, নিরহংকারী এবং সজ্জন ব্যক্তি ছিলেন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তার অসামান্য অবদান রয়েছে। আইন অঙ্গনের সকলেই তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবেন।’
বুধবার (১৪ এপ্রিল) বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আবদুল মতিন খসরু। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়।
গত ১৫ মার্চ আব্দুল মতিন খসরু সংসদ সচিবালয়ে করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দেন। ১৬ মার্চ সকালে পাওয়া রিপোর্টে তার করোনা পজিটিভ আসে। ওইদিনই তাকে সিএমএইচে ভর্তি করা হয়।
পরে ২৮ মার্চ রাতে তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়। এরপর গত ১ এপ্রিল তার করোনার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। তবে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ৬ এপ্রিল তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।