মার্কিন প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সিএনএন’কে জানিয়েছেন, শুক্রবারের বৈঠকে দুই নেতা করোনাভাইরাস মহামারি, বাইডেনের উত্তর কোরিয়া নীতি, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যু, জলবায়ু সংকট, প্রযুক্তি এবং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে আলোচনা করবেন। তবে চীনই তাদের অন্যতম প্রধান আলোচ্য ইস্যু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান শান্তি-স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারস্পরিক প্রতিশ্রুতি রক্ষা, উত্তেজনা প্রশমিত করা এবং উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড নিরুৎসাহিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সতর্ক ভূমিকা নেয়ার চেষ্টা করছে।
এ কর্মকর্তা বলেন, আমরা সুস্পষ্ট বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করছি যে, চীন তাইওয়ানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশের মতো সাম্প্রতিক যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে, সেগুলো শান্তি ও স্থিতিশীলতার বিরোধী।
তাইওয়ানকে নিজেদের অংশ বলে দাবি করা চীন সাম্প্রতিক সময়ে দ্বীপটির আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ নিত্যনৈমত্তিক ঘটনা বানিয়ে ফেলেছে। গত সোমবারই তারা তাইওয়ানের আকাশে অন্তত ২৫টি যুদ্ধবিমান উড়িয়েছে, যা গত কয়েক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।