ভারতের পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকেও সরকার করোনার টিকা আনার উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বুধবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে ক্লিনিক ভবনে করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের প্রাপ্যতা নিয়ে অনেক সংশয় ছড়ানো হয়েছিল। কিছু পত্রপত্রিকা, প্রচার মাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক অপপ্রচার চালিয়ে করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরির অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ইতোমধ্যেই প্রায় ১৭ লাখ মানুষ করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই করোনা মহামারির মধ্যে মানুষকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেয়ার জন্য প্রথম থেকেই সচেষ্ট ছিলেন এবং সেই কারণে এই প্রাণঘাতী করোনা মহামারি মোকাবিলা ও জনগণকে করোনা ভ্যাকসিন দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক উন্নত দেশের তুলনায় এগিয়ে আছে। প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র ভারতে উৎপাদিত অক্সফোর্ডের টিকা নয়, অন্যান্য দেশ থেকেও টিকা আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।’
গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘গুজব প্রতিরোধে আপনারা সবসময়েই সচেষ্ট ছিলেন, এখনো নানা ধরণের গুজব রটনার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আপনাদেরকে সোচ্চার থাকার অনুরোধ জানাই।’
বুধবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে ক্লিনিক ভবনে করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের প্রাপ্যতা নিয়ে অনেক সংশয় ছড়ানো হয়েছিল। কিছু পত্রপত্রিকা, প্রচার মাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক অপপ্রচার চালিয়ে করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরির অপচেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ইতোমধ্যেই প্রায় ১৭ লাখ মানুষ করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই করোনা মহামারির মধ্যে মানুষকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেয়ার জন্য প্রথম থেকেই সচেষ্ট ছিলেন এবং সেই কারণে এই প্রাণঘাতী করোনা মহামারি মোকাবিলা ও জনগণকে করোনা ভ্যাকসিন দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক উন্নত দেশের তুলনায় এগিয়ে আছে। প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র ভারতে উৎপাদিত অক্সফোর্ডের টিকা নয়, অন্যান্য দেশ থেকেও টিকা আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।’
গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘গুজব প্রতিরোধে আপনারা সবসময়েই সচেষ্ট ছিলেন, এখনো নানা ধরণের গুজব রটনার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আপনাদেরকে সোচ্চার থাকার অনুরোধ জানাই।’
