মাত্র একদিন আগেই নির্বাচন কমিশন আগামী মাসে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যেই দেশটিতে কারফিউ জারি হলো। যদিও এর আগে প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে এক ঘোষণায় বলেছিলেন যে, নির্বাচন পেছানোর কোনো কারণ নেই।
কিন্তু দেশজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ায় নির্বাচন পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন। গত তিনদিনে দেশটিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬০। অপরদিকে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে তিনজন।
এর আগে কারফিউ জারি করেছে ভারত। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে করোনা নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাতির উদ্দেশে এক ভাষণে কারফিউ জারির ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
এক ভাষণে মোদি বলেন, রোববার থেকে দেশে জনতা কারফিউ কার্যকর হবে। প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত দেশের প্রত্যেক নাগরিককে এই কারফিউ বাধ্যতামূলকভাবে মেনে চলতে হবে।
করোনা আতঙ্কে অনেক দেশই অবরুদ্ধ (লক ডাউন) হয়ে পড়েছে। দোকান-পাট, ব্যবসায় বাণিজ্য, স্কুল, কলেজ সব বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত চীনে ৮০ হাজার ৯৬৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। অপরদিকে মারা গেছে ৩ হাজার ২৪৮ জন।