বৃহস্পতিবার (৬ মে) সংগঠনটির সেক্রেটারি মোহাম্মদ শহীদুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান বিধিনিষেধের কারণে সমুদ্রবন্দরসমূহ, কাস্টমস হাউস এবং ব্যাংক খোলা থাকায় বারভিডা সদস্যরা তাদের আমদানি করা গাড়িগুলো ছাড় করছেন। এর মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আয় নিশ্চিত হচ্ছে। কিন্তু বিআরটিএ বন্ধ থাকায় ক্রেতারা গাড়ি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে পারছেন না এবং ‘নম্বর’ না পাওয়ায় ক্রয় করা গাড়ি ব্যবহার করতে পারছেন না। অথচ বর্তমান পরিস্থিতিতে ক্রেতারা জরুরি প্রয়োজনে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করতে পারতেন। আর গাড়ি রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে সরকারও কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব পেতে পারত। এ অবস্থায় অন্যান্য সেবা সংস্থার মতো বিআরটিএ সীমিত পরিসরে খোলা রাখার দাবি জানিয়েছে বারভিডা।
এতে আরও বলা হয়, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে স্বাধীন এজেন্সির মাধ্যমে গাড়ি রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা রয়েছে। বারভিডা এরইমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দফতরসহ বিআরটিএ এবং সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে বিধিনিষেধ চলাকালে বিশেষ সেবা হিসেবে গাড়ি রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চালুর অনুরোধ জানিয়েছে। সরকারের রাজস্ব প্রাপ্তি, ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখা এবং জনস্বার্থে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম জরুরিভিত্তিতে চালু করা হবে বলে আশা করে বারভিডা।