শুক্রবার (৭ মে) দুপুরে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মধুপুর গ্রামে হেফাজতের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের বাড়িঘর পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমি নিজে এসে দেখে গেলাম। আমি আপনাদের সঙ্গে ওয়াদা করছি। যারা এই সহিংসতার সঙ্গে জড়িত, তাদের সবাইকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসব। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিজেও একজন মুসলমান। তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। সময়মতো তাহাজ্জুদ পড়েন। কোরআন পড়েন। তাঁর হাতে বাংলাদেশ। তিনি কোরআন–সুন্নাহর বাইরে কিছু করেন না।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান। অতিরিক্ত ডিআইজি নূরে আলম মিনা, মেজর জেনারেল এ কে এম হুমায়ুন কবির (অব.), জেলা পুলিশ সুপার আবদুল মোমেন, সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফয়েজুল ইসলামসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতারা।
উল্লেখ্য, গত ২৮ মার্চ হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতালকে কেন্দ্র করে উপজেলার রাজনগর ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামে আওয়ামী লীগ ও হেফাজতের নেতা–কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম আলমগীর কবিরের বাড়িসহ ওই ইউনিয়নের ১০টি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ ওঠে হেফাজতের কর্মীদের বিরুদ্ধে।