শুক্রবার (৭ মে) সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্টের স্পেশাল অফিসার ব্যারিস্টার মুহাম্মদ সাইফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, গত ১২ এপ্রিল থেকে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে শারীরিক উপস্থিতি ব্যতিরেকে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে জামিন ও অতি জরুরি ফৌজদারি দরখাস্ত শুনানি হচ্ছে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার (৬ মে) সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ৩ হাজার ৬৩৬টি ফৌজদারি মামলায় ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি হয় এবং ১ হাজার ৯১৭ জন হাজতি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারামুক্ত হয়েছেন।
আর ভার্চুয়াল আদালত শুরু হওয়ার পর ১২ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত মোট ১৮ কার্যদিবসে সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ৫৮ হাজার ৬০৫টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয় এবং মোট ৩১ হাজার ২০৮ জন হাজতি অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার মুক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৪২২ জন।