বিশ্বের ৪৪টি দেশে ভারতের করোনার ধরন পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)।
বুধবার (১২ মে) ডব্লিওএইচও মহামারি নিয়ে সাপ্তাহিক সর্বশেষ তথ্যে এসব কথা জানায়।
করোনার এই ধরনের কারনে ভারতে বর্তমানে সংক্রমণ তীব্র রূপ নিয়েছে। সংস্থা বলছে, ভারতে প্রথম অক্টোবরে করোনার বি.১.৬১৭ ধরনটি শনাক্ত হয়। ভারতের বাইরে ব্রিটেনে এই ধরনটি সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে। এদিকে চলতি সপ্তাহে ডব্লিওএইচও ভারতীয় করোনার এ ধরনকে উদ্বেগজনক বলে বর্ণনা করেছে।
করোনার মূল ধরনের চেয়ে এই ধরন অনেক বেশি সংক্রামক এবং খুব সহজেই এটি ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ কারণে সংস্থা ব্রিটেন, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার পর ভারতীয় এ ধরনকেও উদ্বেগজনক হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভারতে করোনা তীব্র রূপ নেয়ায় দেশটির স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের পরই ভারত করোনায় পর্যুদস্ত দেশে পরিণত হয়। ভারতের ১৩০ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিদিন তিন লাখেরও বেশি লোক করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে এবং মারা যাচ্ছে প্রায় ৪ হাজার লোক।
রাজধানী দিল্লী এবং মুম্ব্ইাসহ অন্যান্য বড় বড় শহরের হাসপাতালগুলোতে শয্যা ও অক্সিজেনের তীব্র সংকট চলছে। অক্সিজেনের অভাবেই মারা যাচ্ছে অনেক রোগী।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার কারন হিসেবে করোনার নতুন ধরনের পাশাপাশি দেশটির ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সভাসমাবেশকেও দায়ী করছে।
বুধবার (১২ মে) ডব্লিওএইচও মহামারি নিয়ে সাপ্তাহিক সর্বশেষ তথ্যে এসব কথা জানায়।
করোনার এই ধরনের কারনে ভারতে বর্তমানে সংক্রমণ তীব্র রূপ নিয়েছে। সংস্থা বলছে, ভারতে প্রথম অক্টোবরে করোনার বি.১.৬১৭ ধরনটি শনাক্ত হয়। ভারতের বাইরে ব্রিটেনে এই ধরনটি সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে। এদিকে চলতি সপ্তাহে ডব্লিওএইচও ভারতীয় করোনার এ ধরনকে উদ্বেগজনক বলে বর্ণনা করেছে।
করোনার মূল ধরনের চেয়ে এই ধরন অনেক বেশি সংক্রামক এবং খুব সহজেই এটি ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ কারণে সংস্থা ব্রিটেন, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার পর ভারতীয় এ ধরনকেও উদ্বেগজনক হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভারতে করোনা তীব্র রূপ নেয়ায় দেশটির স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের পরই ভারত করোনায় পর্যুদস্ত দেশে পরিণত হয়। ভারতের ১৩০ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিদিন তিন লাখেরও বেশি লোক করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে এবং মারা যাচ্ছে প্রায় ৪ হাজার লোক।
রাজধানী দিল্লী এবং মুম্ব্ইাসহ অন্যান্য বড় বড় শহরের হাসপাতালগুলোতে শয্যা ও অক্সিজেনের তীব্র সংকট চলছে। অক্সিজেনের অভাবেই মারা যাচ্ছে অনেক রোগী।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার কারন হিসেবে করোনার নতুন ধরনের পাশাপাশি দেশটির ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সভাসমাবেশকেও দায়ী করছে।
