বিচারকের খাস কামরায় বাবুল আক্তার ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকার করে কোনো জবাববন্দি দেননি। পরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে বেলা পৌনে তিনটায় কারাগারে পাঠানো হয়।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার কাজী শাহাবুদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমে বলেন, সাবেক এসপি বাবুল আক্তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পিবিআই আবার তাঁকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করবে কি না সেটা পিবিআই সিদ্ধান্ত হবে।
মিতু হত্যার অভিযোগে করা মামলায় বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১২ মে রিমান্ডে নেয় পিবিআই। পিবিআইয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, প্রথম তিন দিনের জিজ্ঞাসাবাদে একরকম নিরুত্তরই ছিলেন বাবুল আক্তার। পরে কিছু কথা বলেছেন। সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিচলিত বোধ করছেন তিনি। কথা বলার সময় দু-একবার কেঁদেছেনও।