অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিটি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখার রাজাশেখারান এবং এফবিসিসিআই-এর সাবেক উপদেষ্ঠা এম এ আব্দুল হান্নান।
বিজয়ী তিন স্টার্টআপগুলো হচ্ছে, ঞবধস অভঃবৎমৎধফ, ঞবধস ঝঁংযধংঃযড়, ঞবধস কৎরংযড়ঢ়। পরবর্তীতে এই নির্বাচিত ৩টি স্টার্টআপকে অর্থায়ন এবং এমআইটি সলভ ২০২১ গ্লোবাল চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করার ব্যবস্থা করা হবে।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি এফবিসিসিআই'র উদ্যোগে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজি (এমআইটি) সলভ-এর সহযোগিতায় এবং এফবিসিসিআই টেক সেন্টার-এর পরিচালনায় একটি ভার্চুয়াল কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাথমিকভাবে ২০২ জনকে নির্বাচন করা হয়। অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের নিয়ে মোট ২০টি দল গঠন করা হয়েছে। এই ২০টি দলের মধ্য থেকে বিভিন্ন দক্ষতা যাচাই-বাছাইয়ের পর সেরা ৩টি দল নির্বাচন করা হয়।
এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, দেশের মেধাবী তরুণদের খুঁজে বের করার লক্ষ্যেই এই আয়োজন করা হয়। ‘এফবিসিসিআই ভার্চুয়াল সলভেথন পাওয়ার্ড বাই এমআইটি সলভ -এর অংশগ্রহণকারীদের উদ্দ্যেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশে ভবিষ্যতে অনেক সুযোগ তৈরি হবে তাই আজকে যারা বিজয়ী হতে পারেনি তাদের হতাশ হবার কিছু নেই।
তিনি আরও বলেন, ''বাংলাদেশের উন্নতির অগ্রযাত্রা এই প্রজন্মকেই অব্যাহত রাখতে হবে এবং তোমরাই এলডিসি গ্রাজুয়েট বাংলাদেশ, এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ।
এফবিসিসিআই ভার্চুয়াল সলভেথন-এ অংশগ্রহণকারীগণ এমআইটি-র ২০২১ চ্যালেঞ্জ এর চারটি থিম:
রিজিলেন্ট ইকোসিস্টেম: কার্বন প্রশমনসহ ইকোসিস্টেম সার্ভিস সংরক্ষণ এবং জোরদার করা।
হেলথ সিকিউরিটি এন্ড প্যান্ডেমিকস: স্বাস্থ্য সুরক্ষা হুমকী এবং রোগের প্রকোপের প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করা।
ইকুইটেবল ক্লাসরুমস এন্ড লার্নিং স্পেসেস: পরবর্তী প্রজন্মের জন্য শেখার পরিবেশ পুনর্বিবেচনা করা ।
এছাড়া রয়েছে ডিজিটাল ইনক্লুশন ফর ইকোনমিক জাস্টিস: প্রত্যেকের জন্য ডিজিটাল কমার্স এবং পাবলিক সার্ভিসের ন্যায়সঙ্গত সংযোগ নিশ্চিত করার কার্যকরী সমাধানের আইডিয়া নিয়ে কাজ করেছে।