বৃহস্পতিবার (২০ মে) বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাট উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
আজ ভোর থেকে বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে আসা ফেরিগুলোতে যানবাহনের চাইতে যাত্রীদের উপস্থিত বেশি রয়েছে। সকাল থেকে ১৭টি ফেরি দিয়ে যানবাহন ও যাত্রী পারাপার অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) কর্তৃপক্ষ।
তিনি জানান, লঞ্চ স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিগুলোতে যাত্রী চাপ রয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীদের দুর্ভোগে পরতে হচ্ছে। যাত্রীরা বাধ্য হয়েই লেগুনা, পিকআপ, সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ঢাকায় যাচ্ছেন। স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা নেই যাত্রীদের মধ্যে।
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন গণমাধ্যমে জানান, শিমুলিয়া ঘাট প্রান্তে যাত্রী কিংবা যানবাহন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে না। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি দিয়ে ঢাকামুখী কর্মজীবী যাত্রী ও যানবাহন পারাপার অব্যাহত রয়েছে। তবে বাংলাবাজার ঘাট থেকে ছেড়ে আসা ফেরিগুলোতে রাজধানী ঢাকা ফেরত যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। তারা ফেরি থেকে নেমেই ছোট ছোট যানবাহনে চরে নিজ কর্মস্থল ঢাকায় চলে যাচ্ছে। ফেরিগুলো শিমুলিয়া প্রান্তে আসলেই ঘাট এলাকায় কিছুটা ভিড় লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু তা আবার ৩০ মিনিটের মধ্যে তা সম্পূর্ণ ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে।