কৃষক আব্দুর রহিম বলেন, তিনি চার বিঘা জমি কেটে পুকুর দিয়েছেন। পুকুরের পাড়ে রোপণকৃত কলাগাছ থেকে সারা বছরই ফলন পাওয়া যায়। আরেক কৃষক ফারুক হোসেন বলেন, পুকুর পাড়ের প্রতি বিঘা থেকে প্রায় ৪০ হাজার টাকা লাভ হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ সূত্র জানিয়েছেন, এ বছর ১২০ হেক্টর কলার চাষ হয়েছে। যার অধিকাংশই পুকুরের পাড়ে। এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুত্ফুননাহার লুনা বলেন, কলাচাষে তুলনামূলক লাভ বেশি। ফলে কৃষকরা দিনকে দিন এ বাড়তি আয়ের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। সূত্র: ইত্তেফাক