তবে যুক্তরাষ্ট্রের অলিম্পিক কর্মকর্তারা বলেছেন, মার্কিন ক্রীড়াবিদরা টোকিও অলিম্পিক গেমসে নিরাপদে অংশ নিতে সক্ষম হবেন বলে তারা আত্মবিশ্বাসী। ইতোমধ্যে বিশ্বের বেশিরভাগ দর্শনার্থীর জাপান প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটির সরকার।
বর্তমানে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা জাপানে এখনও কম হলেও গত কিছুদিন ধরে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। এর ফলে দেশটির কিছু শহরের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপর প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়েছে।
জাপানে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস মহামারিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ লাখের বেশি মানুষ এবং মারা গেছেন ১২ হাজার। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (সিডিসি) বলছে, দর্শনার্থীদের জাপানে সব ধরনের ভ্রমণ এড়ানো উচিত।
জাপানের বর্তমান পরিস্থিতিতে ভ্যাকসিনের দুই ডোজ নেওয়া দর্শনার্থীরাও দেশটিতে করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্ট ছড়ানোর ঝুঁকি তৈরি করতে পারেন।
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বিশ্বের ১৫১টি দেশ ভ্রমণে নাগরিকদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সতর্কতা জারি রেখেছে। দেশটি সর্বোচ্চ চতুর্থ মাত্রার ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে যেসব দেশে; তার বেশিরভাগই ইউরোপের— যেখানে করোনাভাইরাসের বিশেষ বিধি-নিষেধের মধ্যে অনেক খেলাধুলার আয়োজন চলছে।