গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের সমস্যা মূলত হৃদযন্ত্র, কিডনি আর ফুসফুসের অবস্থা নিয়ে। এই তিনটায় ঝুঁকির মধ্যে আছেন। যদিও তার ফুসফুসে সংক্রামণ এখন নেই, কিন্তু হার্টে তার এখনো সমস্যা আছে, কিডনিতেও সমস্যা আছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ম্যাডামকে বৃহস্পতিবার বিশেষ একটি কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। কারণ ম্যাডাম যে কেবিনে ছিলেন, সেখানে তার কোভিড-পরবর্তী কিছু প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। ম্যাডামের রক্তে কিছুটা সংক্রমণ হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘আল্লাহর অশেষ রহমতে ডাক্তারদের বিচক্ষণতা ও আন্তরিকতায় তারা সংক্রমণ দূর করতে সক্ষম হয়েছেন। যেহেতু ওখানে (সিসিইউ) সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি, আবারও হতে পারে, সে কারণে তাকে এখন বিশেষ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার পর গত ২৭ এপ্রিল রাজধানীরএভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। পরে ৩ মে শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়। বৃহস্পতিবার করোনারি কেয়ার ইউনিট থেকে হাসপাতালের কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।