সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৮৮ লাখ ৭১ হাজার ৮৩৮টি শেয়ার ৬৩ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৪০ কোটি ৪১ লাখ ৩৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ কোটি ৪২ লাখ টাকার আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের।
এছাড়া বিডি থাইয়ের ১৪ লাখ ৮২ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৩৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৩ কোটি ৩৪ লাখ ১৮ হাজার টাকার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩৬ লাখ ১৬ হাজার টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৭৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২ কোটি ২০ হাজার টাকার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৭০ হাজার টাকার, কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৬ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৭ লাখ ৫২ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৮ লাখ ১৭ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ১০ লাখ ৭২ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের ১ কোটি ১২ লাখ ৯ হাজার টাকার, নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ১৮ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ১৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ১৮ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ১ কোটি ৭০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৬৩ লাখ ২১ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ১২ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, প্রাইমটেক্সের ৬ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, সালভো কেমিক্যালের ১ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১৭ লাখ ৯১ হাজার টাকার, সাউথইস্ট ব্যাংকের ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১০ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১ কোটি ৯১ লাখ ২৫ হাজার টাকার এবং ওয়ালটনের ৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।