মঙ্গলবার (৮ জুন) এ নিয়ে ইভ্যালি এবং আলমগীর র্যাঞ্চের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে এক সমঝোতা চুক্তি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল এবং আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেডের পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সুলতানা জাহান, লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীরসহ দুটি প্রতিষ্ঠানেরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
জানা যায়, ইভ্যালি থেকে আলমগীর র্যাঞ্চের গরু কেনার পর গ্রাহকের নির্ধারিত স্থানে নির্দিষ্ট সময়ে তা পৌঁছে দিবে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ। আর ‘ইভ্যালি গরুর হাট’ থেকে এখনই গরু কিনলে কোরবানির আগ পর্যন্ত গরুর যাবতীয় দায়িত্ব নেবে আলমগীর র্যাঞ্চ। এ সময়ের জন্য কোনো খরচ গ্রাহককে বহন করতে হবে না। শুধু তাই নয়, এই সময়ের মধ্যে গরুর ওজন বেড়ে গেলেও গ্রাহককে অতিরিক্ত ওজনের জন্য বাড়তি কোন মূল্য পরিশোধ করতে হবে না। পাশাপাশি গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী কোরবানি ঈদের তিন থেকে চার দিন আগে সুষ্ঠুভাবে গরু গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।