আরবিআই বলছে, মানুষের সচেতনতা অনেকটা বৃদ্ধি পেলেও করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সঙ্গে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হচ্ছে ভারতের অর্থনীতিকে। দ্বিতীয় ঢেউ মূলত প্রভাব ফেলেছে গার্হস্থ্য চাহিদার উপরেই। আর সে কারণেই ওই পরিমাণ বিপুল ক্ষতির সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছে আরবিআই। তবে এর সঙ্গে দেশের মোট অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন বা জিডিপি-র সরাসরি কোনও যোগসূত্র নেই বলেই জানিয়েছে আরবিআই।
আরবিআই আরও জানিয়েছে, ব্যাংকে মানুষের সঞ্চিতি আমানত ক্রমে কমছে। এই ঘটনা বুঝিয়ে দিচ্ছে যে মানুষের হাতে নগদ টাকা কমেছে। যার প্রভাব পড়ছে দৈনন্দিন গার্হস্থ্য চাহিদার উপরে।
একই ভাবে সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (সিবিআই)-ও তাদের মাসিক বুলেটিন প্রকাশ করেছে। তাদের মাসিক বুলেটিনে ভারতের অর্থনীতির সামগ্রিক অবস্থা, আর্থিক কাঠামো এবং দেশের সার্বিক উৎপাদনের রেখাচিত্র তিনটি আলাদা প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। সেখানেও অর্থনীতির ক্ষতির কথা বলা হয়েছে। তাদের মতে, যত দ্রুত বেশি সংখ্যক টিকাকরণ হবে, তত দ্রুত এই সমস্যার থেকে বেরিয়ে আসবে ভারত।