পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠনটি বলছে, যেসব কারখানা চালু আছে সেগুলো চিকিৎসা সামগ্রী তৈরি ও জরুরি বিদেশি ক্রয়াদেশ বাস্তবায়নের কাজে যুক্ত রয়েছে।
শনিবার রাতে বিজিএমইএর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট বিভাগের কর্মকর্তা মনসুর খালেদ গণমাধ্যমকে বলেন, এমনিতে কারখানাগুলোতে ক্রয়াদেশ নেই। তারপরেও সরকার ও বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষের পরামর্শে ২৭ তারিখেই ৮০ শতাংশ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
‘আজকে কিছু কারখানা চালু হলেও কিছু কারখানায় শ্রমিকদের কাজের প্রতি অনীহার কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোথাও জোর করে কাজ করানো হচ্ছে বলে শুনিনি বা অভিযোগ পাইনি।’