খসড়া আইনে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি বিজ্ঞানেরা বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাদান এবং গবেষণা ও প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। শিক্ষা সংক্রান্ত কার্যক্রমের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষি প্রযুক্তি ও উচ্চ ফলনশীল কৃষিজ দ্রব্যের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি নির্ধারিত শর্তে কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় সম্পৃক্ত একজন কৃষিবিদ বা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথিতযশা অধ্যাপককে চার বছরের জন্য উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেবেন। কোনো ব্যক্তি দুই মেয়াদের বেশি উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাবেন না।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দেশকে উন্নত দেশে রূপান্তরের লক্ষ্যে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা অতীব প্রয়োজনীয় ও যুক্তিযুক্ত।’