রোববার দুপুরে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সর্দি, কাশি ও জ্বর নিয়ে চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন ওই রোগী।
ওই রোগীর (৪০) বাড়ি জেলার হোসেনপুর উপজেলায় বলে জানা গেছে।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে ডা. হাফিজুর রহমান মাসুদ জানান, হাসপাতালে টিকিট কেটে চিকিৎসকের কাছে গেলে তাকে এক্স-রে ও আলট্রা সনোগ্রাম করতে বলা হয়।
তার আলট্রা সনোগ্রাম ও এক্স-রে দেখে ওই রোগী করোনাভাইরাস আক্রান্ত বলে সন্দেহ হয় ডা. হাফিজুর রহমান মাসুদের।
রিপোর্ট পেয়ে যখন ব্যবস্থাপত্র লিখছিলেন তখন রোগীটি দৌড়ে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় হাসপাতালে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।
ডা. হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. হেলাল উদ্দিন বলেন, রোগীর সংস্পর্শে যাওয়া তিন চিকিৎসক ও চার স্টাফকে কোয়ারেন্টিনে নেওয়া হয়েছে।