সিবিএসএ-এর টুইটবার্তায় জানা গেছে- কানাডার নাগরিক, স্থায়ী বাসিন্দা, তাদের নিকটতম পরিবারের সদস্য, বৈধ অনুমোদনপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী, এবং কাজ করার অনুমোদনপত্রের মেয়াদ আছে- এমন অস্থায়ী কর্মীরা আগামী ৫ জুলাই থেকে কানাডায় প্রবেশ করতে পারবেন, তবে এক্ষেত্রে তাদের কিছু শর্ত বা নিয়ম পালন করতে হবে।
যেসব নিয়ম তাদের মানতে হবে সেগুলো হলো- কানাডার উদ্দেশে ফ্লাইটে ওঠার অন্তত ৭২ ঘণ্টা আগে করোনা টেস্ট করতে হবে যাত্রীদের। দেশটিতে প্রবেশের পরপরই ফের করোনা টেস্ট করতে হবে।
সেই টেস্টের রিপোর্ট আসবে তিন দিন পর। এই তিন দিন সরকারের অনুমোদিত কোনো হোটেলে কোয়ারেন্টাইন অবস্থায় থাকতে হবে যাত্রীদের।
কানাডার চিকিৎসা বিষয়ক সরকারী নিয়ন্ত্রক সংস্থা হেলথ কানাডা দেশটির গণটিকাদান কর্মসূচির জন্য ফাইজার-বায়োএনটেক, মডার্না, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, কোভিশিল্ড এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের করোনা টিকার অনুমোদন দিয়েছে।
কানাডায় প্রবেশ করা যাত্রীদের মধ্যে যারা এই টিকাসমূহের কোনো একটি নিয়েছেন- তাদেরকে ‘টিকা নেওয়া’ বা ভ্যাকসিনেটেড বলে গণ্য করা হবে। করোনা টেস্ট রিপোর্ট ‘পজিটিভ’ না এলে ভ্যাকসিনেটেড যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনের সময়সীমা তিন দিনেই শেষ হবে।
অন্যদিকে, যারা টিকা নেননি কিংবা হেলথ কানাডা এখনও অনুমোদন দেয়নি- এমন কোনো টিকা নিয়েছেন, তাদরকে প্রথম টেস্টের ৫ দিন পর দ্বিতীয় দফায় টেস্ট করাতে হবে। পাশাপাশি ২ সপ্তাহের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন প্রযোজ্য করা হয়েছে তাদের জন্য।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস