সূত্র মতে, সোমবার (৫ জুলাই) থেকে কোম্পানিটির লেনদেন আরও ১৫ দিন বন্ধ থাকবে।
এর আগে ১৮ দফায় ১৭ জুন থেকে ৩০ জুন, ১৭ দফায় গত ৫ জুন থেকে ১৭ জুন, ১৬ দফায় গত ২১ মে থেকে ৩ জুন, ১৫ দফায় ৬ মে থেকে ২০ মে, ১৪ দফায় ২০ এপ্রিল থেকে ৫ মে, ১৩ দফায় ৬ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল, ১২ দফায় ২২ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল, ১১ দফায় ৭ মার্চ থেকে ২১ মার্চ, দশম দফায় ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ, নবম দফায় ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি, ৮ম দফায় ২১ জানুয়ারী থেকে ৪ ফেব্রুয়রারি, ৭ম দফায় ৬ জানুয়ারি থেকে ২০ জানুয়ারি, ৬ষ্ঠ দফায় ২২ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি, পঞ্চম দফায় ৭ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর, চতুর্থ দফায় গত ২২ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর, তৃতীয় দফায় ৯ নভেম্বর থেকে ১৯ নভেম্বর, দ্বিতীয় দফায় ২৩ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর এবং প্রথম দফায় ৮ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পরযন্ত কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ ছিল।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর বিএসইসি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে। কোম্পানিটি স্বেচ্ছায় তালিকাচ্যুত হতে চাই।এ খবরে শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়লে কিংবা কমলে বিনিয়োগকারী কিংবা কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানা গেছে, বিএসইসি এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) দিয়েছে। ১৯৬৯ এর সেকশন ৯ এর ৭ ধারা অনুযায়ী লেনদেন স্থগিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। অন্যদিকে স্টক এক্সচেঞ্জ ১৯৬৯ এর সেকশন ৯ এর ৮ ধারা অনুযায়ী প্রথম পর্যায়ে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন স্থগিত করতে পারে। পরবর্তীতে এটি ১৪ দিন করে বৃদ্ধি করতে পারে।