বাংলাদেশে করোনার টিকা গ্রহণের সংখ্যা বাড়াতে নতুন একটি ফিচার চালু করেছে জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ ইমো। দেশের অনেক মানুষ ইমো ব্যবহার করায় অ্যাপটিতে ‘কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ নামক ফিচার যুক্ত করেছে।
সরকারের অনলাইন ভ্যাকসিন নিবন্ধন কার্যক্রমে সহায়তা করবে ইমোর নতুন এই ফিচার। এটি টিকা গ্রহণ করতে পারবেন এমন ব্যবহারকারীদের রি-ডাইরেকশনের মাধ্যমে সুরক্ষা ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে, তাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও তারা যে হাসপাতালে টিকা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক তা নির্বাচনে উদ্বুদ্ধ করবে। এরপর নিবন্ধকারীদেরকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসএমএসের মাধ্যমে টিকাগ্রহণের সময় এবং তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে।
বর্তমানে, দেশের মাত্র ৭২ লাখের বেশি মানুষ কোভিড-১৯ টিকা পেতে অনলাইনে নিবন্ধন করেছেন, যা পরিকল্পিত জনসংখ্যার খুবই অল্প। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে আরও টিকা এসেছে ও টিকা দেয়ার জন্য ন্যূনতম বয়সের সীমা কমিয়ে ৩৫-এ নামিয়ে আনা হয়েছে, যা টিকা গ্রহীতার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তুলছে। ইমো আশা করছে, তারা তাদের প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অবশিষ্ট অনিবন্ধিত জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পারবে। নতুন এই ফাংশনটি পাওয়া যাবে অ্যাপের ‘Explore’ ট্যাবের অধীনে ‘কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ নামে। এখানে ক্লিক করে ব্যবহারকারীরা তাদের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য কি করতে হবে তার টিউটোরিয়ালও পাবেন, যেখানে দেখানো হয়েছে কীভাবে ধাপে ধাপে নিবন্ধন করা যাবে।
বৈশ্বিক মহামারি শুরুর পর থেকে ইমো কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে। গত বছর ইমো প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে অবহিত করতে অ্যাপের ভেতর বাংলায় নির্দিষ্ট হটলাইন চালু করে। হটলাইনগুলো তাদেরকে বাংলাদেশি ডাক্তারদের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে, যারা কিনা বাংলায় আরও ভালোভাবে বিষয়টি ব্যাখ্যা করবেন। যার মাধ্যমে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ আরও কার্যকরী ও ফলপ্রসূ করা হয়েছে।
বিশ্বে বাংলাদেশেই ইমোর সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী। গত বছর গড়ে প্রত্যেক বাংলাদেশি ব্যবহারকারী ৭৫৩ বার ইমোর মাধ্যমে যোগাযোগ করেছে। এছাড়া গত বছর দেশে ইমো ব্যবহারকারীরা ৯,৬০০ কোটি বার্তা আদান-প্রদান করেছে এবং ২,৬০০ কোটি অডিও ও ভিডিও কল করেছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে তিন কোটি সত্তর লাখ বার এই অ্যাপ ইনস্টল করা হয়েছে।
সরকারের অনলাইন ভ্যাকসিন নিবন্ধন কার্যক্রমে সহায়তা করবে ইমোর নতুন এই ফিচার। এটি টিকা গ্রহণ করতে পারবেন এমন ব্যবহারকারীদের রি-ডাইরেকশনের মাধ্যমে সুরক্ষা ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে, তাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও তারা যে হাসপাতালে টিকা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক তা নির্বাচনে উদ্বুদ্ধ করবে। এরপর নিবন্ধকারীদেরকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসএমএসের মাধ্যমে টিকাগ্রহণের সময় এবং তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে।
বর্তমানে, দেশের মাত্র ৭২ লাখের বেশি মানুষ কোভিড-১৯ টিকা পেতে অনলাইনে নিবন্ধন করেছেন, যা পরিকল্পিত জনসংখ্যার খুবই অল্প। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে আরও টিকা এসেছে ও টিকা দেয়ার জন্য ন্যূনতম বয়সের সীমা কমিয়ে ৩৫-এ নামিয়ে আনা হয়েছে, যা টিকা গ্রহীতার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তুলছে। ইমো আশা করছে, তারা তাদের প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অবশিষ্ট অনিবন্ধিত জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পারবে। নতুন এই ফাংশনটি পাওয়া যাবে অ্যাপের ‘Explore’ ট্যাবের অধীনে ‘কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ নামে। এখানে ক্লিক করে ব্যবহারকারীরা তাদের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য কি করতে হবে তার টিউটোরিয়ালও পাবেন, যেখানে দেখানো হয়েছে কীভাবে ধাপে ধাপে নিবন্ধন করা যাবে।
বৈশ্বিক মহামারি শুরুর পর থেকে ইমো কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে। গত বছর ইমো প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে অবহিত করতে অ্যাপের ভেতর বাংলায় নির্দিষ্ট হটলাইন চালু করে। হটলাইনগুলো তাদেরকে বাংলাদেশি ডাক্তারদের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে, যারা কিনা বাংলায় আরও ভালোভাবে বিষয়টি ব্যাখ্যা করবেন। যার মাধ্যমে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ আরও কার্যকরী ও ফলপ্রসূ করা হয়েছে।
বিশ্বে বাংলাদেশেই ইমোর সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী। গত বছর গড়ে প্রত্যেক বাংলাদেশি ব্যবহারকারী ৭৫৩ বার ইমোর মাধ্যমে যোগাযোগ করেছে। এছাড়া গত বছর দেশে ইমো ব্যবহারকারীরা ৯,৬০০ কোটি বার্তা আদান-প্রদান করেছে এবং ২,৬০০ কোটি অডিও ও ভিডিও কল করেছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে তিন কোটি সত্তর লাখ বার এই অ্যাপ ইনস্টল করা হয়েছে।
