আজ বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তিনি নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা অবস্থায় মারা যান। চিকিৎসক ও স্থানীয়রা বলছেন, তার করোনা আক্রান্ত হওয়ার কোনও উপসর্গ ছিল না।
দোয়ারাবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও নিহতের স্বজনরা জানান, তিনি গত ১৮ মার্চ ওমান থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে তিনি দেশে আসেন। দেশে আসার পর থেকে তিনি স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে হোম কোয়ারেন্টিনে ছিলেন। আজ তার হোম কোয়ারেন্টিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। সকালে তার তীব্র পেটে ব্যাথা শুরু হলে গ্রামের ডাক্তার আরজু মিয়া তাকে দুটি ইনজেকশন দেওয়ার পর তিনি মারা যান।
মান্নারগাও ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাব্বির আহমদ বলেন, ‘জয়নাল গেল দুই বছর যাবত ওমানে বসবাস করছিলেন। ১৮ মার্চ তিনি বাড়িতে আসেন। এসময় তার কোনও অসুস্থতা ছিল না। তবে পরিবারের লোকজন জানান তিনি পেটের পীড়ায় আক্রান্ত ছিলেন।’