প্রতিযোগিতায় সোনা জয়ের লড়াইয়ে পরিষ্কার ব্যবধানেই এগিয়ে ছিলেন লাশা। তিন-তিনটি বিশ্বরেকর্ড গড়া এই ভারোত্তলক নিজেকে কতটা উচ্চতায় তুলতে পারেন, দেখার ছিল সেটাই।
জর্জিয়ান এই তারকা স্ন্যাচে ২২৩ কেজি তুলে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। তারপর ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ২৬৫ কেজি তুলে গড়েন দ্বিতীয় বিশ্বরেকর্ড। সবমিলিয়ে তার ৪৮৮ কেজি উত্তোলন তৃতীয় বিশ্বরেকর্ড।
ইরানের আলি দেভৌদি স্ন্যাচে তুলেন ২০০ কেজি, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ২৪১ কেজি। সবমিলিয়ে ৪৪১ কেজি তুলে রূপার পদক নিশ্চিত করেছেন ২২ বছর বয়সী এই ভারোত্তলক।
২০১৬ রিও অলিম্পিকে ১৫তম হয়েছিলেন সিরিয়ার আসাদ। এবার তার ক্যারিয়ারে বড় সাফল্য ধরা দিয়েছে। সবমিলিয়ে ৪২৪ কেজি তুলে ব্রোঞ্জ জিতেছেন এই ভারোত্তলক।