বাংলাদেশ ইস্পাত শিল্প কর্পোরেশন(বিএসইসি) এবং জাপানের মিতসুবিশি মোটর কর্পোরেশন (এমএমসি) এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। যার আওতায় ২০২৫ সালের মধ্যে বিএসইসি ও এমএমসি বাংলাদেশে মিতসুবিশি ব্র্যান্ডের গাড়ী তৈরির জন্য একটি যৌথ উদ্যোগের কোম্পানি স্থাপনের সুযোগ সম্পর্কে সমীক্ষা পরিচালনা করা হবে। আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হবে যৌথ উদ্যোগে কারখানা স্থাপনের উপায়ও। এ ধারাবাহিকতায় ২০২৫ সালের মধ্যে “বাংলা কার” ব্রান্ড চালুরও প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর ) শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশে মিতসুবিশি ব্রান্ডের গাড়ি তৈরি কারখানা স্থাপনের সমীক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনের লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিএসইসি এবং জাপানের এমএমসির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান শহীদুল হক ভূঁইয়া এনডিসি এবং মিতসুবিশি মোটর কর্পোরেশনের ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্য-আফ্রিকা-দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কুরাহাশি মাসাতসুগু।
শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি। এছাড়াও বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি, জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাহাবুদ্দিন আহমেদ, মিতসুবিশি মটর কর্পোরেশেনের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং শিল্প মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিস্ট অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এ অনুষ্ঠানে সরাসরি/ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি ২০২৫ সালের মধ্যে “বাংলা কার” ব্রান্ড চালুর আশা ব্যক্ত করে বলেন, দেশকে উন্নয়নের সর্বোচ্চ বা বৃহত্তর পর্যায়ে পৌছাতে আমাদের সরকার শিল্পায়ন ও শিল্পের বিকাশের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য আমরা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শিল্প বিনিয়োগের সুবিধার্থে সকল প্রকার সহায়তা প্রদান করছি। দেশে উত্পাদিত পণ্যের উত্পাদন এবং রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের সরকার শিল্পনীতি সহায়তাসহ সকল প্রকার সহযোগিতা করে আসছে।
তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারির এই লকডাউনের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশেষ ব্যবস্থায় শিল্প কলকারখানা চালু রাখা হয়ছিল। ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হতে সর্বাক্ষণিক শিল্প কারখানার চালু রাখার কোনো বিকল্প নেই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি বলেন, অটোমোবাইল শিল্প একটি সম্ভাবনাময় শিল্পখাত হিসেবে বাংলাদেশে বিবেচিত হচ্ছে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে প্রশংসনীয় অবদান রাখছে। ভোক্তা পর্যায়ে ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে দেশে অটোমোবাইলের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে। আমাদের পারস্পারিক সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও সৌহার্দ্যপূর্ণ, সহযোগিতামূলক হবে এবং মিতসুবিশি মোটর কর্পোরেশন, বাংলাদেশ ইস্পাত কর্পোরেশন এর যৌথ উদ্যোগে শিল্প স্থাপনে বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধিকরণে আমরা একত্রে কার্যক্রম চালিয়ে যাবো।
সভাপতির বক্তব্যে শিল্পসচিব বলেন, সরকার শিল্প বান্ধব শিল্পনীতি ঘোষণা করেছেন। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন (বিএসইসি) এর চেয়ারম্যান শহীদুল হক ভূঁইয়া, এনডিসি বলেন, এমএমসির সহযোগিতায়, আমরা, বিএসইসি, অদূর ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বাংলাদেশী ব্র্যান্ডের গাড়ি তৈরি করতে পারব।
বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর ) শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশে মিতসুবিশি ব্রান্ডের গাড়ি তৈরি কারখানা স্থাপনের সমীক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনের লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিএসইসি এবং জাপানের এমএমসির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান শহীদুল হক ভূঁইয়া এনডিসি এবং মিতসুবিশি মোটর কর্পোরেশনের ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্য-আফ্রিকা-দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কুরাহাশি মাসাতসুগু।
শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি। এছাড়াও বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি, জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাহাবুদ্দিন আহমেদ, মিতসুবিশি মটর কর্পোরেশেনের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং শিল্প মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিস্ট অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এ অনুষ্ঠানে সরাসরি/ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি ২০২৫ সালের মধ্যে “বাংলা কার” ব্রান্ড চালুর আশা ব্যক্ত করে বলেন, দেশকে উন্নয়নের সর্বোচ্চ বা বৃহত্তর পর্যায়ে পৌছাতে আমাদের সরকার শিল্পায়ন ও শিল্পের বিকাশের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য আমরা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শিল্প বিনিয়োগের সুবিধার্থে সকল প্রকার সহায়তা প্রদান করছি। দেশে উত্পাদিত পণ্যের উত্পাদন এবং রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের সরকার শিল্পনীতি সহায়তাসহ সকল প্রকার সহযোগিতা করে আসছে।
তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারির এই লকডাউনের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশেষ ব্যবস্থায় শিল্প কলকারখানা চালু রাখা হয়ছিল। ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হতে সর্বাক্ষণিক শিল্প কারখানার চালু রাখার কোনো বিকল্প নেই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি বলেন, অটোমোবাইল শিল্প একটি সম্ভাবনাময় শিল্পখাত হিসেবে বাংলাদেশে বিবেচিত হচ্ছে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে প্রশংসনীয় অবদান রাখছে। ভোক্তা পর্যায়ে ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে দেশে অটোমোবাইলের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে। আমাদের পারস্পারিক সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও সৌহার্দ্যপূর্ণ, সহযোগিতামূলক হবে এবং মিতসুবিশি মোটর কর্পোরেশন, বাংলাদেশ ইস্পাত কর্পোরেশন এর যৌথ উদ্যোগে শিল্প স্থাপনে বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধিকরণে আমরা একত্রে কার্যক্রম চালিয়ে যাবো।
সভাপতির বক্তব্যে শিল্পসচিব বলেন, সরকার শিল্প বান্ধব শিল্পনীতি ঘোষণা করেছেন। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন (বিএসইসি) এর চেয়ারম্যান শহীদুল হক ভূঁইয়া, এনডিসি বলেন, এমএমসির সহযোগিতায়, আমরা, বিএসইসি, অদূর ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বাংলাদেশী ব্র্যান্ডের গাড়ি তৈরি করতে পারব।
