বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ৪০ এর বেশি পি/ই কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধির কারণ খুজেঁ বের করতে। একইসঙ্গে ১৫ দিনের তার রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।
এদিকে ৪০ এর বেশি পিই রেশিও কোন কোম্পানিকে বিএসইসির নির্দেশনা অমান্য করে মার্জিণ ঋণ প্রদান করা হচ্ছে কিনা, তা অনুসন্ধান করতে বলা হয়েছে বিএসইসির চিঠিতে।
এর আগে দূর্বল কোম্পানির অস্বাভাবিক উত্থান রোধে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির বিষয়ে সার্বিক অবস্থা যাচাই ও করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠন করা করেছে বিএসইসি।
প্রসঙ্গত, দেশের পুঁজিবাজারে বর্তমানে পিই রেশিও সবচেয়ে কম ব্যাংক ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে। ব্যাংক খাতে ৪ এর কম পিই রেশিও এমন কোম্পানিও আছে। ১০ এর বেশি পিই রেশিও আছে, এমন কোম্পানির সংখ্যা ৩২টির মধ্যে কেবল ১০টি।
মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে বেশিরভাগ ফান্ডের পিই রেশিও এখন ৪ থেকে ৫ এর মধ্যে।
তবে দীর্ঘদিন ধরে লভ্যাংশ দেয় না, আয় নেই, অথবা আয় একেবারেই নগণ্য এমন বহু কোম্পানির শেয়ারদর এখন আকাশচুম্বি। লভ্যাংশ আসার ইতিহাস নেই বা অদূর ভবিষ্যতে সম্ভাবনা নেই, এমন কোম্পানির শেয়ারদর অভিহিত মূল্যের ৩০ বা ৪০ গুণ বা তার চেয়ে বেশি দামে লেনদেন হচ্ছে, এমন ঘটনাও আছে।
কোনো কোনো কোম্পানির পি ই রেশিও পাঁচ হাজারের কাছাকাছিও আছে।