এপির একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্লাইট বাতিলের এ ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান কোনো উড়োজাহাজ সংস্থার ইতিহাসে সর্বোচ্চ হার। রোববার ফ্লাইট বাতিলের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল এলিজেন্ট এয়ার। স্বল্প ব্যয়ের এ উড়োজাহাজ পরিবহন সংস্থাটি ৬ শতাংশ ফ্লাইট বাতিল করেছে।
ফ্লাইট ট্র্যাকারের মতে, আমেরিকান এয়ারলাইনস তার ৫ শতাংশ ফ্লাইট বাতিল করেছে। যেখানে স্পিরিট এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বাতিলের হার ছিল ৪ শতাংশ। এর আগের দিন শনিবারও সাউথওয়েস্ট ৮০০টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল করেছিল।
একটি ই-মেইল বিবৃতিতে সাউথওয়েস্ট বলেছিল, ছুটির দিনের শুরুতে ফ্লোরিডা বিমানবন্দরে প্রতিকূল আবহাওয়া ফ্লাইট পরিচালনা চ্যালেঞ্জপূর্ণ করে তোলে। পাশাপাশি একই অঞ্চলে অপ্রত্যাশিতভাবে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলে সমস্যা দেখা দেয়ায় পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করে। এ সমস্যাগুলো বিলম্ব্বের সূত্রপাত করেছিল এবং শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে এয়ারলাইনসকে ফ্লাইট বাতিল করতে প্ররোচিত করে।
সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইনস বলেছে, আমাদের গ্রাহকদের সেবা দিতে উড়োজাহাজ ও ক্রু সদস্যদের অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়োজিত করে আমরা আমাদের পরিষেবা পুনরায় চালু করতে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে নিরলসভাবে কাজ করে গেছি। আবার আমাদের বর্তমান সময়সূচিতে শহরগুলোর মধ্যে ফ্লাইট পুনরুদ্ধার করা কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
সংস্থাটি বলেছে, আমরা গ্রাহকদের সাউথওয়েস্ট ডটকমে তাদের ফ্লাইটের বিকল্প খোঁজার সুযোগ করে দিয়েছি। সেখানে তারা তাদের ভ্রমণের অবস্থা সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য পেতে পারেন।