দেশটির ওই রাজ্যের গভর্নরের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।
তবে ইলিয়াস আবা নামের স্থানীয় একজন ব্যবসায়ী রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সেখানকার হাসপাতালের মর্গে ৬০টি মরদেহ দেখা গেছে। আরও অনেকে সেখান থেকে পালানোর সময় আহত হয়েছেন।
ওই ব্যক্তি বলেন, বন্দুকধারীরা যখন সেখানে হামলা করে তখন সেখানে ক্রেতা-বিক্রেতার ব্যাপক ভিড় ছিল। তারা আমাদের চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। পুলিশ তাদের থামানোর চেষ্টা করলে তারা তা মানেনি।
নাইজেরিয়ার ওই এলাকাগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে সহিংসতা থামাতে দেশটির সরকার টেলিযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়ে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে। গত সেপ্টেম্বরে জামফারা রাজ্যে টেলিফোন সংযোগ বন্ধ করে দিয়ে অভিযান শুরু কর হয়। পরে তা কাটসিনা, সোকোটো এবং কাদুনা রাজ্যের কিছু এলাকায় বিস্তৃত করা হয়।
গত সপ্তাহে দেশটির একজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, টেলিফোন ব্ল্যাকআউট আরও বাড়ানো হবে। এটি ডাকাতদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে সামরিক বাহিনীকে ভালো ধরনের সাহায্য করছে।