মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী, বেজোসের সম্পদের পরিমাণ বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) পর্যন্ত ১৯ হাজার ৯৪০ কোটি ডলার ছিল। বর্তমানে শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের চেয়ে তাঁর প্রায় ১১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার কম সম্পদ রয়েছে।
চলতি বছর আমাজনের প্রায় ৮৮০ কোটি ডলারের শেয়ার বিক্রি করেছেন বেজোস। ১৯৯৮ সালে শেয়ার মার্কেটে যাওয়ার পর থেকে বেজোস ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের শেয়ার বিক্রি করেছেন। ১৯৯৭ সালে কোম্পানিতে আমাজনের অংশ ছিল ৪২ শতাংশ, এখন তা কমে ১০ শতাংশের নিচে হয়েছে।
জুলাইতে আমাজনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সরে গেলেও এখনো কোম্পানির চেয়ারম্যান বেজোস। তবে বেজোসের মনোযোগ চলে গেছে বেশি তাঁর রকেট কোম্পানি ব্লু অরিজিনের দিকে। চলতি বছরে মহাকাশ ভ্রমণও করে এসেছেন তিনি। গ্লাসগোর সম্মেলনে সে কথাও তুলে ধরেন বেজোস। তিনি বলেন, তিনি যখন মহাকাশে ভ্রমণ করেছিলেন তখন তিনি প্রকৃতির ভঙ্গুরতা উপলব্ধি করেছিলেন। বেজোসের আর্থ ফান্ড সামগ্রিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ১০ বিলিয়ন ব্যয় করার পরিকল্পনা করেছে।