ব্যাংকের চেয়ারম্যান বলেন, কৃষি নির্ভর সিলেট এলাকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের দোর-গোড়ায় ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে হবে। এ অঞ্চলের পাহাড় কেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠির জীবনমান পাল্টাতে আমরা তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়াব। এছাড়া ব্যাংকের আয় বাড়াতে তিনি সকলকে নিষ্ঠার সাথে কাজ করার আহ্বান জানান।
সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে ব্যাংকের এমডি অ্যান্ড সিইও বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুছ ছালাম আজাদ বলেন, কোর ব্যাংকিং বাস্তবায়নে জনতা ব্যাংক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। গ্রাহক সন্তুষ্টির মাধ্যমে আমাদের আমানত এখন এক লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে লাখ কোটি টাকার এলিট ক্লাবে প্রবেশ করেছে। জনতা ব্যাংকর এ সাফল্যে আমরা গর্বিত। আর এই সাফল্যের পেছনে পরিচালনা পর্ষদের সুচিন্তিত পরামর্শ এবং ব্যাংকের সকল স্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীদের মেধা ও শ্রম জড়িত। তিনি শ্রেণীকৃত ঋণ হ্রাসে গুরুত্বারোপসহ ২০২১ সালে সকল সূচকে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শাখা ব্যবস্থাপকদের গুরুত্বপূর্ন দিক নির্দেশনা দেন।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের পরিচালক অজিত কুমার পাল, এফসিএ, মেশকাত আহমেদ চৌধুরী, কে এম শামছুল আলম, মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ, জিয়াউদ্দিন আহমেদ এবং মোঃ আব্দুল মজিদ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। ব্যাংকের ডিএমডি মো. আব্দুল জব্বার, মো. জসীম উদ্দিন ও মো. কামরুল আহছান, সিএফও এ কে এম শরীয়ত উল্যাহ, এফসিএ, জিএমবৃন্দ, বিভাগীয় কার্যালয়ের আওতাধীন সকল শাখা ব্যবস্থাপক, নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ সম্মেলনে অংশগ্রহণ ও বক্তব্য রাখেন।