এ মামলার রায়ে ন্যায়-বিচার পাওয়া বিষয়ে আশাবাদ জানিয়েছেন রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষ। রায়ের তারিখ ঘোষণার আগে চার্জশিটের ৬০ জন সাক্ষির মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
২৫ আসামির মধ্যে ২২ আসামি কারাগারে। তিন আসামি পলাতক রয়েছেন। আসামিদের মধ্যে আটজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
চার্জশিটভুক্ত ২৫ আসামি হলেন, মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেহেদী হাসান রবিন, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত, মোর্শেদ অমত্য ইসলাম ও এস এম মাহমুদ সেতু।
চার্জশিটভুক্ত পলাতক ৩ আসামি হলেন, মোর্শেদুজ্জামান জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম এবং মোস্তবা রাফিদ।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর ভোরে বুয়েটের শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে আবরার ফাহাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ছাত্র শিবির সন্দেহে তাকে পিটিয়ে মেরেছে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ পরিপ্রেক্ষিতে আবরারের বাবা বরকত উল্ল্যাহ চকবাজার থানায় মামলা দায়ের করেন।
ওই বছরের ১৩ নভেম্বর ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক ওয়াহেদুজ্জামান।