জানা গেছে, ডিএসইতে ২০২১ সালে মোবাইলের মাধ্যমে ৪২,৬৮১ কোটি ৫৯ লাখ ৩ হাজার ২২৮ টাকার লেনদেন করেছে। এর মধ্যে শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে ২১ হাজার ৭৮২ কোটি ৬৬ লাখ ৯৬ হাজার ৩৬৬ টাকা এবং বিক্রয়ের পরিমাণ ২০ হাজার ৮৯৮ কোটি ৯২ লাখ ৬ হাজার ৮৬২ টাকার লেনদেন করেছে।
বছরটিতে মোবইলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা ১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার ৫২টি আদেশ প্রেরণ করে৷ এর মধ্যে ১ কোটি ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ১২৬টি আদেশ কার্যকর হয়৷
এর ফলে দেখা যায়, ২০২১ সালে বাজার মূলধন ডিএসই’র ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে৷ ডিএসই বাজার মূলধন আগের বছরের তুলনায় ৯৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকা বা ২০.৯৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আলোচ্য বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন ৫ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয়৷ ২০২১ সালে বাজার মূলধন সর্বোচ্চ ৫ লাখ ৮৬ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ৪ লাখ ৪৩ হাজার কোটি
এদিকে গত বছরে ডিএসইতে ১৬২.৩০ শতাংশ লেনদেন বেড়ে ৩৫৪,০৫২ কোটি ৮৬ লাখ টাকায় উন্নীত হয়৷ যা ডিএসই’র ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন। আলোচ্য বছরে বাজার মূলধনেও রয়েছে নতুন রেকর্ড।
২০২১ সালে ডিএসইতে মোট ২৪০ কার্যদিবস লেনদেন হয়৷ এতে মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৫৪,০৫২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা৷ অপরদিকে ২০২০ সালে ২০৮ কার্যদিবসে মোট লেনদেনের পরিমান ছিল ১৩৪,৯৮১ কোটি ২২ লাখ টাকা এবং গড়ে লেনদেনের পরিমান ছিল ৬৪৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা৷ এই হিসাবে ডিএসইতে গতবছরের চেয়ে ২১৯,০৭১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বা ১৬২.৩০ শতাংশ বেশী লেনদেন হয়েছে। বিদয়ী বছরে ডিএসইতে গড় লেনদেন ছিল ১৪৭৫ কোটি ২২ লাখ টাকা৷