স্থানীয় সময় সোমবার (১০ জানুয়ারি) ফাইজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলবার্ট বৌরলা সিএনবিসিকে দেওয়া সাক্ষাতকারে বলেন, অনেক দেশের আগ্রহের কারণে ফাইজার এরই মধ্যে কিছু ডোজ প্রস্তুত করছে।
তিনি বলেন, এই ভ্যাকসিন মার্চের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে। তবে তিনি আরও বলেন, আমাদের এটির আদৌ প্রয়োজন হবে কিনা আমি জানি না। বৌরলা বলেন, আমি জানি না যদি এটি প্রস্তুত হয় তাহলে এটি কীভাবে ব্যবহার করা হবে।
ফাইজার প্রধান বলেন, বিদ্যমান দুটি ভ্যাকসিন ডোজ এবং একটি বুস্টার ডোজ ওমিক্রন থেকে স্বাস্থ্যগত গুরুতর প্রভাবের বিরুদ্ধে ‘যুক্তিসঙ্গত’ সুরক্ষা প্রদান করেছে।
কিন্তু অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রন যেহেতু ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত সেকারণে শুধু এটিকে লক্ষ্য করে বানানো ভ্যাকসিন নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে কাজ করবে। যদিও ওমিক্রনের লক্ষণ প্রকাশ খুব কম বা মৃদু উপসর্গ রয়েছে।
সিএনবিসিকে দেওয়া সাক্ষাতকারে মডার্নার নির্বাহী প্রধান স্টেফান ব্যানসেলও বলেছেন যে মডার্না একটি বুস্টার তৈরি করছে যা ২০২২ সালের শরৎকালে ওমিক্রনসহ অন্যান্য ধরন মোকাবিলা করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করছি, যে আমরা শক্তিশালী বুস্টার ডোজ প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত নিতে পারি। মডার্নার প্রধান বলেন, আমাদের ভাইরাস সংক্রমণের আগেই সতর্কতার সঙ্গে চেষ্টা করতে হবে, পরে নয়।