কঙ্গোতে প্রায়শই হত্যা মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। কিন্তু ২০০৩ সালে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করে দেশটি।
মানবাধিকার এই দুই কূটনীতিককে হত্যার ঘটনা ব্যাপকভাবে নাড়া দেয় বিশ্বকে। ডজনখানেক লোকের এ হত্যাকাণ্ডের জন্য চার বছরেরও বেশি সময় ধরে বিচার কাজ চলছে দেশটির সামরিক আদালতে।
জানা গেছে, সুইডেনের নাগরিক জাইদা কাতালান ও আমেরিকান মাইকেল শার্প ২০১৭ সালের মার্চে কাসাই অঞ্চলে যান। সরকারি বাহিনী ও একটি সশস্ত্রগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতার ঘটনার তদন্ত করতে গেলে তাদের গাড়ি রোধ করে হত্যা করা হয়। নিখোঁজ হওয়ার পর একই বছর ২৮ মার্চ একটি গ্রামে তাদের মরদেহ পাওয়া যায়।
দেশটির কর্তৃপক্ষ দাবি করে সশস্ত্রগোষ্ঠীর লোকেরা তাদের হত্যা করেছে।
কাসাই অঞ্চলে নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর প্রধানকে হত্যার পর ২০১৬ সাল থেকে সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। ২০১৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে সংঘাতের কারণে তিন হাজার চারশ মানুষ নিহত হন। বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছেন বহু মানুষ।