ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্টে (সিইডি) পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করছে, যা ব্র্যাকের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে এবং এমআইবি প্রকল্পটি লডেস ফাউন্ডেশন ও নেদারল্যান্ডস সরকারের আর্থিক সহায়তাপ্রাপ্ত। বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) প্রকল্পের কৌশলগত অংশীদার (স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার) হিসেবে কাজ করছে এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর (ডিআইএফই) প্রকল্পটিতে প্রয়োজনীয় কৌশলগত সহায়তা দিচ্ছে।
এমআইবির উদ্দেশ্য হলো, দৃঢ়ভাবে তথ্য যাচাইকরণ এবং তথ্যের সত্যতা সমর্থনের বিধিমালা অনুসরণ করা, এ সেক্টরের সব অংশীদারকে পোশাক কারখানাগুলোর সঠিক, বিশ্বাসযোগ্য ও হালনাগাদ করা তথ্য প্রদান করা, যাতে আরো বেশি দক্ষতা, উৎপাদনশীলতা, জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা যায়।
৫৫৫টি সদস্যপদবিহীন পোশাক কারখানার নমুনা নিয়ে এমআইবির একটি তড়িৎ জরিপে দেখা যায়, দেশে মহামারী শুরুর সময়ে এ কারখানাগুলোয় ৮৬ হাজার ৬৯৭ জন শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন এবং এসব কারখানা থেকে ছাঁটাই হয়েছে ৫৮ হাজার জন শ্রমিক, যা কিনা কারখানাপ্রতি ২২৬ জন।