এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ইইউর হেড অফ অ্যাডমিনেষ্ট্রেশন আন্দ্রেয়াস হিউবার্গার, ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব কর্পোরেট ব্যাংকিং তারেক রেফাত উল্লাহ খান, ব্যাংকের হেড অব ট্রানজেকশন ব্যাংকিং মো. জাবেদুল আলম এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
তাঁরা ব্যাংকিং-সহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে ও ইইউ রাষ্ট্রসমূহ থেকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের প্রবাহে একসাথে কাজ করার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশনকে প্রদত্ত ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যাংকিং সেবার প্রশংসা করেন রাষ্ট্রদূত।
চার্লস হোয়াইটলি বলেন, “আমরা বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকের সাথে সম্পৃক্ত হতে পেরে আনন্দিত, যে প্রতিষ্ঠানটি নির্ভরযোগ্য সেবার মাধ্যমে নিজের সুনামকে দৃঢ় করেছে এবং উৎকর্ষতা ও উদ্ভাবনের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।”
বর্তমান সহযোগিতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, “আমরা আগামীতে বাংলাদেশ এবং ইইউ রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যে বৃদ্ধিতে আরও অবদান রাখার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবো।”
তিনি বলেন, ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্য ও উন্নয়ন অংশীদার। এবং ব্র্যাক ব্যাংক এই অংশীদারিত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে অগ্রাধিকারমূলক সহায়তা প্রদান করবে বলে তিনি নিশ্চয়তা প্রদান করেন।