ভরা মৌসুমেও চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী

ভরা মৌসুমেও চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী
অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে আমন ধান কাটা হয় বিধায় ফাল্গুন মাসকে আমন ধানের ভরা মৌসুম ধরা হয়। কিন্তু এই ভরা মৌসুমে ক্রেতা-ভোক্তারা  চালের দাম কমার আশা করলেও বাজারের চিত্র ভিন্ন। ইতোমধ্যে সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়,  প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৬৬ টাকায় , গতবছর একই সময়ে যা ছিল ৫৮ টাকা। প্রতিবছরের মতো এবারো ভর মৌসুমে চালের দাম কেজিতে ৩ থেকে ৫ টাকা কমার আশা থাকলেও উল্টো তা বেড়েছে।  নাজিরশাইল চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। মোটা চাল কেজিতে  ৫ থেকে ৭ টাকা বেড়ে ৫২ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

জানা যায়, দেশে রেকর্ড পরিমাণ চালের মজুত রয়েছে। যা আগামী জুন পর্যন্ত চাহিদার তুলনায় বেশী।

চলতি অর্থবছরে ১ কোটি ৫০ লাখ টন আমন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও উৎপন্ন হয়েছে ১ কোটি ৫৫ লাখ টনের বেশি। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ লাখ টন বেশি পাওয়া গেছে।

সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য হিসাবে, গত এক বছরে চালের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। কিন্তু বেসরকারি হিসাব বলছে ১৪ শতাংশ দাম বেড়েছে।

মোহাম্মদপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ ফুয়াদ অর্থসংবাদকে বলেন, পাইকারি বাজারে চালের দাম বাড়ায় বেশী দামে চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। চালের দাম বাড়ার কারন হিসেবে তিনি মিল মালিক সিন্ডিকেটকে দায়ী করেন।

বাজারে সবজি ও মাছের দাম অপরিবর্তিত থাকলেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে তেল।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা ও সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা
এনসিপিকে শাপলার বিকল্প প্রতীক নিতে চিঠি দেবে ইসি
শর্ত পূরণ করেছে এনসিপিসহ দুটি দল: ইসি
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি আলী আজমের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
ফ্যাসিস্ট শক্তি মোকাবিলা করা বড় চ্যালেঞ্জ: আইজিপি
রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ
দূষিত বায়ুর তালিকায় ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়
আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
বাংলাদেশে হিন্দুবিদ্বেষী কোনো সহিংসতা নেই: প্রধান উপদেষ্টা