শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় রাজধানীর ১০০ফিট সংলগ্ন গ্রিন ভিলে আউটডোরে সংগঠনটির ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেজবান অ্যান্ড ফ্যামিলি ডে আউট’র শেষে আকর্ষণ হিসেবে এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
ইনোগ্রেশন সিরমনিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ওয়ার্ল্ড ভাইস প্রেসিডেন্ট ফর এশিয়া প্যাসিফিক রাখি জৈন। জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট নিয়াজ মোর্শেদ এলিট অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন। উপস্থিত ছিলেন ফার্স্ট লেডি তাসমিনা আহমেদ শ্রাবণী।
এছাড়াও জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল গভর্নিং বডির সকল সদস্য ও লোকাল চ্যাপ্টারের লোকাল প্রেসিডেন্ট এবং বেশ কয়েকজন সাবেক প্রেসিডেন্ট এতে অংশ নেন।
এ প্রসঙ্গে জেসিআই বাংলাদেশের নির্বাচিত ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেন, ‘এ বছর গঠিত জেসিআই বাংলাদেশের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রত্যেক সদস্য উদ্যমী ও প্রাণচঞ্চল। তারা সবাই পরীক্ষিত। এই এক ঝাঁক তরুণ আগামী এক বছর জাতীয় কমিটির নেতৃত্ব দেবেন। আশা করছি এ বছর আমরা সফলতার সঙ্গে জেসিআই বাংলাদেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবো। ’
সকল সদস্যদের সামনে জমকালো আয়োজন সংগঠনটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রত্যেক সদস্যকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। ইনোগ্রেশনের সিওসি ছিলেন জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট নাজমুল হোসেন সবুজ।
উল্লেখ্য, জেসিআই ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী তরুণ নাগরিকদের সমন্বয়ে গড়া আন্তর্জাতিক একটি সংগঠন। মানসম্মত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশে বিশেষ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে জেসিআই বাংলাদেশ। এখন এই সংগঠনটির ১২০টিরও বেশি দেশে প্রায় চার লাখেরও বেশি সক্রিয় সদস্য রয়েছেন।