তিনি বৃহস্পতিবার টেলিফোনে গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা দূতাবাসের ওয়েবসাইটে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানতে চেয়েছিলাম যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে এসে আটকা পড়া লোকজন দেশে ফিরতে চান কিনা। এখন পর্যন্ত দুইশ’র মতো বাংলাদেশি দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
আটকে পড়াদের চার্টার্ড ফ্লাইটে দেশে আনা হবে জানিয়ে এই শামীম আহমেদ জানান, তাদেরকে ফেরানোর জন্য একটি চার্টার্ড ফ্লাইট পরিচালনার করতে কাতার এয়ারওয়েজের সঙ্গে আলোচনা চলছে, তবে এখনও সবকিছু চূড়ান্ত হয়নি।
চার্টার্ড ফ্লাইটটি চূড়ান্ত হলে, যেসব বাংলাদেশি দেশে ফিরবেন,তাদেরকে নিজেদের খরচে দেশে ফিরতে হবে বলেও জানান দূতাবাসের এ কর্মকর্তা।
করোনায় যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত কতোজন বাংলাদেশী মারা গেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম আহমেদ বলেন, কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের পরিচয় প্রকাশ করে না। ফলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কতজন বাংলাদেশি মারা গেছেন কিংবা আক্রান্ত হয়েছেন তার সঠিক চিত্র দূতাবাসের কাছে নেই।
তবে বাংলাদেশ কমিউনিটির বরাত দিয়ে এ কর্মকর্তা বলেন, এ পর্যন্ত ১৬০-১৮০ জন বাংলাদেশি কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে জানা গেছে। এছাড়া দেশটিতে প্রায় এক হাজারের বেশি বাংলাদেশী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।