শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ১০০ফিটে সংগঠনটির ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেজবান অ্যান্ড ফ্যামিলি ডে আউট’ ও ইনোগ্রেশন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এ বছর উদ্যমী ও প্রাণচঞ্চল একঝাঁক তরুণের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে জেসিআই বাংলাদেশের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটি। আমাদের সংগঠন তরুণদের উন্নয়ন ও নেতৃত্বে দক্ষ করে তুলতে কাজ করে আসছে। পাশাপাশি দেশের উন্নয়নেও অবদান রাখছে। প্রজেক্ট আকারে সামাজিক নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি ও সমাজের উন্নয়নে আমরা কাজ করছি। যার সুফল নানা স্তরের মানুষ পাচ্ছেন। ’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় আমরা এ বছরও সদস্যদের নানামুখী উন্নয়নে মনোযোগী হয়েছি এবং দেশের সবখানে জেসিআই বাংলাদেশের সুফল পৌঁছে দিতে কাজ করছি। এরই মধ্যে প্রত্যেক জেলায় একটি করে লোকাল চ্যাপ্টার করতে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। যেখান থেকে আমরা মানসম্মত সদস্য পাবো। একইসঙ্গে আমাদের সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে এই উদ্যোগগুলোকে আরো প্রসারিত করবো। ’
এর আগে দিনব্যাপী এই বর্ণাঢ্য আয়োজনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। উপস্থিত ছিলেন ফার্স্ট লেডি তাসমিনা আহমেদ শ্রাবণী।
এছাড়াও জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল গভর্নিং বডির সব সদস্য ও লোকাল চ্যাপ্টারের লোকাল প্রেসিডেন্টরাও উপস্থিত ছিলেন। সকল সদস্যদের সামনে জমকালো আয়োজন সংগঠনটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রত্যেক সদস্যকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।