ব্যাংক এশিয়ার ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন

ব্যাংক এশিয়ার ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ব্যাংক এশিয়ার ৫০০ কোটি টাকার কুপন বিয়ারিং কন্ডিশনাল কনভার্টেবল পার্পেচ্যুয়াল বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

মঙ্গলবার (০১ মার্চ) বিএসইসির ৮১৩তম সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ব্যাংক এশিয়া কুপন বিয়ারিং কন্ডিশনাল কনভার্টেবল পার্পেচ্যুয়াল বন্ড ইস্যু করে ৫০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এই টাকার মধ্যে ৪৫০ কোটি টাকা প্রাইভেট প্লেসমেন্টে এবং অবশিষ্ট ৫০ কোটি টাকা পাবলিক অফারের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। বন্ডটির প্রতি অভিহিত মূল্য ৫ হাজার টাকা।

বন্ডটির কুপন হার ৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ। যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, ট্রাস্ট, সংগঠন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অনুকুলে ইস্যু করা হবে।

উল্লেখ্য, ইই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ব্যাংক এশিয়া এর অতিরিক্ত টায়ার-I মূলধনের ভিত্তি শক্তিশালী করবে। প্রাইভেট প্লেসমেন্ট ও প্রাইভেট অভারের ক্ষেত্রে এই বন্ডের ন্যুনতম সাবস্ক্রিপশন যথাক্রমে এক কোটি টাকা ও ৫ হাজার টাকা। উক্ত বন্ডের ট্রাস্টি হিসাবে দায়িত্ব পালন করবে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, বন্ডটির ইস্যু ম্যানেজার ও অ্যারেঞ্জার হিসাবে কাজ করছে যথাক্রমে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ও আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড।ি এছাড়াও আন্ডাররাইটার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত